আসুন অনেক হাসি
মন কে প্রফুল্ল এবং সদা সতেজ রাখবার জন্য 'হাসি' র কোন বিকল্প নেই। প্রমাণিত যে 'হাসি' মানুষের হৃদ সাস্থকে ভাল রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপের মত নীরব ঘাতক কে দূরে রাখে। আর কৌতুক পড়ে হাসি পায় না এমন মানুষ খুব কম আছে। তাই হাসুন ,অনেক হাসুন, প্রাণ খুলে হাসুন। হাসতে কখনো কার্পণ্য করবেন না। আমার সংগৃহীত এই কৌতুক গুলো পড়ে যদি আপনি অনেক হাসেন তবে আমার এই ব্লগের সার্থকতা।
Aug 31, 2010
২৬
ভোলানাথ পুলিশের কাছে গিয়ে নালিশ করলো, '' স্যার কাল রাতে টেলিভিশনটা ছাড়া আমার বাসার সবকিছু চুরি হয়ে গেছে।'' এ কথা শুনে পুলিশ অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, '' তা চোর মহাশয় সব নিল কিন্তু টেলিভিশনটা নিলনা কেন? '' ভোলানাথের জবাব, '' ওটা আর চুরি করবে কীভাবে বলেন, আমি তো তখন বসে বসে টেলিভিশনে অনুষ্ঠান দেখছিলাম।''
২৫
ভারত তখন খুব খারাপ খেলছে। ম্যাচের পর ম্যাচ হেরে খুব খারাপ অবস্থা তাদের। এর মধ্যেই বীরেন্দর শেবাগের স্ত্রী জেদ ধরলেন তাঁকে নিয়ে শপিং এ যেতে হবে।কিন্তু মাঠে ভাল খেলতে না পারায় লজ্জায় শেবাগ বাজারে মানুষজনের কাছে যেতে চাইছিলেন না। কিন্তু নাছোড়বান্দা স্ত্রীর চাপে শেষমেষ মহিলাদের পোষাক পরেই রওনা দিলেন শপিং এ। বাজারে ঢুকতেই একজন ভদ্রমহিলা তাঁকে বললেন, '' আরে শেবাগ, কেমন আছো? '' বিষ্মিত হয়ে শেবাগ জিজ্ঞেস করলেন,'' আমাকে আপনি চিনলেন কি করে? '' ভদ্রমহিলা হেসে বললেন, ''চিনতে পারছো না আমাকে? আমি তো শচীন! ''
২৪
একবার মন্টু মিয়া লঞ্চে করে বরিশাল যাওয়ার পথে লঞ্চ ডুবে যেতে লাগল। লঞ্চের ডুবে যাওয়া দেখে সবাই বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার শুরু করল। চিৎকার করা দেখে লঞ্চের এক বিদেশি যাত্রী মন্টু মিয়াকে বললেন, আচ্ছা ভাই, এখান থেকে কত দূর গেলে মাটি পাওয়া যাবে?
মন্টু মিয়া ~ হবে হয়তো মাইল দুয়েক।
বিদেশি ~ মাত্র দুই মাইল! তা লোকগুলো বোকার মতো চিৎকার করছে কেন? দুই মাইল তো অনায়াসে সাঁতার কেটে যাওয়া যায়। তাঁরা সাতার জানেনা?
এ কথা বলেই ওই বিদেশি নদীতে দিলেন এক লাফ। লাফ দিয়েই মন্টু মিয়াকে বললেন, ''আচ্ছা বলুন তো, এবার কোন দিকে দুই মাইল গেলে মাটি পাওয়া যাবে? '' মন্টু মিয়া উদাস হয়ে জানাল, '' ঠিক নিচের দিকে চলে যান। ''
মন্টু মিয়া ~ হবে হয়তো মাইল দুয়েক।
বিদেশি ~ মাত্র দুই মাইল! তা লোকগুলো বোকার মতো চিৎকার করছে কেন? দুই মাইল তো অনায়াসে সাঁতার কেটে যাওয়া যায়। তাঁরা সাতার জানেনা?
এ কথা বলেই ওই বিদেশি নদীতে দিলেন এক লাফ। লাফ দিয়েই মন্টু মিয়াকে বললেন, ''আচ্ছা বলুন তো, এবার কোন দিকে দুই মাইল গেলে মাটি পাওয়া যাবে? '' মন্টু মিয়া উদাস হয়ে জানাল, '' ঠিক নিচের দিকে চলে যান। ''
২৩
ড্রাইভারের পদে চাকরির জন্য মন্টু মিয়া গেছে সাক্ষাৎকার দিতে। সাক্ষাৎকার চলছে-
প্রশ্নকর্তা ~ আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে। চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে। স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দুই হাজার টাকা। আপনার কোনো সমস্যা নেই তো?
মন্টু মিয়া ~ না না স্যার, আমার কোনো সমস্যা নেই। স্টার্টিং বেতন ঠিক আছে, কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত সেটাও তো জানা দরকার মনে হয়।
প্রশ্নকর্তা ~ আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে। চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে। স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দুই হাজার টাকা। আপনার কোনো সমস্যা নেই তো?
মন্টু মিয়া ~ না না স্যার, আমার কোনো সমস্যা নেই। স্টার্টিং বেতন ঠিক আছে, কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত সেটাও তো জানা দরকার মনে হয়।
২২
শিক্ষক ~ বলো তো , দ্বীপ কাকে বলে ?
ছাত্র ~ এক দিক বাদে সব দিকে পানিবেষ্টিত ভূখন্ডকে দ্বীপ বলে।
শিক্ষক ~ কেন, এক দিক বাদ কেন ?
ছাত্র ~ ওপরের দিকে কি কখনো পানি থাকে, স্যার?
ছাত্র ~ এক দিক বাদে সব দিকে পানিবেষ্টিত ভূখন্ডকে দ্বীপ বলে।
শিক্ষক ~ কেন, এক দিক বাদ কেন ?
ছাত্র ~ ওপরের দিকে কি কখনো পানি থাকে, স্যার?
২১
সর্দারজি আর তাঁর ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে-
ছেলে ~ বাবা ৪ + ৩ কত হয়?
সর্দারজি ~ হারামজাদা , পড়াশোনা না করলে এমনই হয়। গাধা কোথাকার !
ছেলে ~ বলো না কত হয়?
সর্দারজি ~ বেয়াদব ছেলে , এটাই পারিস না। ক্যালকুলেটরটা নিয়ে আয়, যা !!
ছেলে ~ বাবা ৪ + ৩ কত হয়?
সর্দারজি ~ হারামজাদা , পড়াশোনা না করলে এমনই হয়। গাধা কোথাকার !
ছেলে ~ বলো না কত হয়?
সর্দারজি ~ বেয়াদব ছেলে , এটাই পারিস না। ক্যালকুলেটরটা নিয়ে আয়, যা !!
২০
সর্দারজি গেছেন আর্ট গ্যালারিতে চিত্র প্রদর্শনী দেখতে। দেয়ালে একটি ছবির দিকে তাকিয়ে সর্দারজি আঁতকে উঠে বললেন, '' এই ভয়ংকর ছবি গুলোকে আপনারা আধুনিক ছবি বলছেন ! '' চিত্রশিল্পী অবাক হয়ে বললেন, '' ভাই আপনি যেটা ছবি বলছেন সেটা আসলে একটা আয়না। আর আয়নার আপনার নিজের ভয়ংকর ছবিটাই হচ্ছেন আপনি। ''
১৯
সর্দারজি আর তাঁর বন্ধু বান্তার মধ্যে কথা হচ্ছে-
বান্তা ~ কি রে , মন খারাপ করে বসে আছিস কেন?
সর্দারজি ~ জানিস , আমার স্ত্রী গতকাল মারা গেছে।
বান্তা ~ বলিস কী রে !
সর্দারজি ~ এ জন্য অনেক কান্নাকাটি করার চেষ্টা করেছি , কিন্তু কিছুতেই চোখে জল আসে না। কী করি বল তো ?
বান্তা ~ আরে, এটা কোনো ব্যাপার হলো ! তুই মনে মনে কল্পনা কর যে সে আবারও ফিরে এসেছে, তাহলেই তো হয়।
বান্তা ~ কি রে , মন খারাপ করে বসে আছিস কেন?
সর্দারজি ~ জানিস , আমার স্ত্রী গতকাল মারা গেছে।
বান্তা ~ বলিস কী রে !
সর্দারজি ~ এ জন্য অনেক কান্নাকাটি করার চেষ্টা করেছি , কিন্তু কিছুতেই চোখে জল আসে না। কী করি বল তো ?
বান্তা ~ আরে, এটা কোনো ব্যাপার হলো ! তুই মনে মনে কল্পনা কর যে সে আবারও ফিরে এসেছে, তাহলেই তো হয়।
১৮
ইংরেজি ক্লাসে শিক্ষক ও সনজু -
শিক্ষক ~ সনজু বলো তো 'এইট' এর অর্ধেক কত হয়?
সনজু ~ স্যার লম্বায় না আড়াআড়িভাবে বলব?
শিক্ষক ~ মানে কী ?
সনজু ~ স্যার , লম্বায় অর্ধেক হলে হয় 0, আর পাশাপাশিভাবে অর্ধেক করলে হয় 3
শিক্ষক ~ সনজু বলো তো 'এইট' এর অর্ধেক কত হয়?
সনজু ~ স্যার লম্বায় না আড়াআড়িভাবে বলব?
শিক্ষক ~ মানে কী ?
সনজু ~ স্যার , লম্বায় অর্ধেক হলে হয় 0, আর পাশাপাশিভাবে অর্ধেক করলে হয় 3
১৭
বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে -
ছেলে ~ বাবা আমি এত্ত বড় কবে হব?
বাবা ~ তুমি কত বড় হতে চাও শুনি ?
ছেলে ~ আমি এমন বড় হতে চাই , যেদিন মাকে না জানিয়ে বাইরে গেলেও তিনি কিছু বলবেন ন।
বাবা ~ আমি নিজেই তো বাবা, এখনো অত বড় হতে পারিনি। তোমার মাকে না জানিয়ে আমিই বাইরে যেতে পারি না, আর তুমি !!
ছেলে ~ বাবা আমি এত্ত বড় কবে হব?
বাবা ~ তুমি কত বড় হতে চাও শুনি ?
ছেলে ~ আমি এমন বড় হতে চাই , যেদিন মাকে না জানিয়ে বাইরে গেলেও তিনি কিছু বলবেন ন।
বাবা ~ আমি নিজেই তো বাবা, এখনো অত বড় হতে পারিনি। তোমার মাকে না জানিয়ে আমিই বাইরে যেতে পারি না, আর তুমি !!
১৬
বিউটি পার্লারের গেটের পাশে সাইন বোর্ড লাগানো, '' এই পার্লারের গেট দিয়ে কোন সুন্দরী মেয়েকে বের হতে দেখলে মনের ভুলেও শিষ বাজাবেন না, কেননা সে কিন্তু আপনার দাদিও হতে পারে। ''
Aug 30, 2010
১৫
প্রেমিক ~ তুমি আমার জীবনে বাঁচার রসদ, আমার প্রেরণা, আমার সবকিছু।
প্রেমিকা ~ তুমিও আমার প্রাণ গো।
প্রেমিক ~ আমি খুব একটা বড়লোক নই। রোহিতের মতো আমার বড় বাড়ি, বড় গাড়ি কিছুই নেই। কিন্তু একটা কথা আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, আমার মতো তোমায় কেউ ভালোবাসবেনা। আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।
প্রেমিকা ~ সে তো আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু রোহিত সম্বন্ধে আরও কিছু কথা বলো তো শুনি।
প্রেমিকা ~ তুমিও আমার প্রাণ গো।
প্রেমিক ~ আমি খুব একটা বড়লোক নই। রোহিতের মতো আমার বড় বাড়ি, বড় গাড়ি কিছুই নেই। কিন্তু একটা কথা আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, আমার মতো তোমায় কেউ ভালোবাসবেনা। আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।
প্রেমিকা ~ সে তো আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি, কিন্তু রোহিত সম্বন্ধে আরও কিছু কথা বলো তো শুনি।
১৪
বুবাই পিৎজা অর্ডার করল।
দোকানদার ~ স্যার, পিৎজাটা কটা টুকরা করবো? চারটে, না আটটা?
বুবাই ~ চারটেই করে দাও, আটটা খেতে পারব না, বেশি হয়ে যাবে।
দোকানদার ~ স্যার, পিৎজাটা কটা টুকরা করবো? চারটে, না আটটা?
বুবাই ~ চারটেই করে দাও, আটটা খেতে পারব না, বেশি হয়ে যাবে।
১৩
বিন্তির পোষা কাকাতুয়া রাত-দিন বলে, ''আমার জীবনে সঙ্গী চাই। একটু স্পাইস চাই।'' কাকাতুয়া এমন দাবির মুখে জেরবার হয়ে বিন্তি তার কাকাতুয়াকে একদিন এক কাউন্সেলরের কাছে নিয়ে বললো, এই কাকাতুয়াটা হরদম নিজের পুরূষ সঙ্গী খোঁজে। একে একটু ভদ্র- সভ্য করা যায়না? বিন্তির কথায় কাউন্সেলর বললেন, ''চিন্তা করবেন না , আমার পোষা কাকাতুয়াটা খুব ধার্মিক। সারাক্ষণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান দেখে , শ্লোক আওড়ায়। ওর সঙ্গে থাকলে আপনার কাকাতুয়া শুধরে যাবে।'' কাউন্সেলর ভদ্রলোক নিজের পোষা কাকাতুয়া নিয়ে এলেন এবং দ্বিতীয় কাকাতুয়াটি দেখেই বিন্তির পোষ্য যথারীতি বলে উঠলো, '' আমার জীবনে একটু স্পাইস চাই।''
এ কথা শোনামাত্র দ্বিতীয় কাকাতুয়া ওপরের দিকে তাকিয়ে বলল, '' ঈশ্বর, তুমি আছ!! এদ্দিনে আমার আকুতি শুনলে।''
এ কথা শোনামাত্র দ্বিতীয় কাকাতুয়া ওপরের দিকে তাকিয়ে বলল, '' ঈশ্বর, তুমি আছ!! এদ্দিনে আমার আকুতি শুনলে।''
১২
মাতাল রাতে বাড়ি ফিরে ঘরের তালা খোলার চেষ্টা করছিল। কিন্তু কিছুতেই চাবি তালার ভেতর ঢোকাতে পারছিল না। পাশের বাসার ভদ্রলোক এগিয়ে এসে বললেন '' চাবিটা আমাকে দিন,আমি খুলে দিচ্ছি। ''
মাতাল বললো, '' না না , আমিই পারব। আপনি বাড়িটা শুধু একটু শক্ত করে ধরুন। ''
মাতাল বললো, '' না না , আমিই পারব। আপনি বাড়িটা শুধু একটু শক্ত করে ধরুন। ''
১১
ভিক্ষুক ~ মাগো দুটা ভিক্ষা দিন, মা।
বাড়ির মালিক ~ বাড়িতে মানুষ নেই, যাও।
ভিক্ষুক ~ আপনি যদি এক মিনিটের জন্য মানুষ হন, তাহলে খুব ভাল হতো।
বাড়ির মালিক ~ বাড়িতে মানুষ নেই, যাও।
ভিক্ষুক ~ আপনি যদি এক মিনিটের জন্য মানুষ হন, তাহলে খুব ভাল হতো।
১০
এক ভদ্রলোক তাঁর স্ত্রীকে জোরে একটা চড় মেরে বললেন, '' যাকে মানুষ ভালোবাসে তাকেই মারে। '' তাঁর স্ত্রী তাঁর গালে দ্বিগুন জোরে এক চড় মেরে বললেন , '' তুমি কি ভাব, আমি তোমাকে ভালোবাসি না? ''
৯
প্রথম বন্ধু ~ আমি কখনও পুলিশের মার খাইনি।
দ্বিতীয় বন্ধু ~ আমি প্রায় রোজই খাই।
প্রথম বন্ধু ~ বলিস কিরে?
দ্বিতীয় বন্ধু ~ কেন, জানিস না , আমার আব্বু একজন পুলিশ অফিসার?
দ্বিতীয় বন্ধু ~ আমি প্রায় রোজই খাই।
প্রথম বন্ধু ~ বলিস কিরে?
দ্বিতীয় বন্ধু ~ কেন, জানিস না , আমার আব্বু একজন পুলিশ অফিসার?
৮
দীপ্র ~ জানিস মিশু, আমার বাবা না ভিষন ভীতু !
মিশু ~ তুই কি করে বুঝলি?
দীপ্র ~ যখনই রাস্তা পার হয়, তখনই আমার হাত শক্ত করে ধরে, আর বলে, হাত ছেড়ো না।
মিশু ~ তুই কি করে বুঝলি?
দীপ্র ~ যখনই রাস্তা পার হয়, তখনই আমার হাত শক্ত করে ধরে, আর বলে, হাত ছেড়ো না।
৭
বহুদিন পর আমার পুরোনো প্রেমিকার চিঠি পেলাম। চিঠির ভাষা ছিল এরকম -
প্রিয় মজনু,
তোমার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙ্গাটাই ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। আজ আমি বুঝতে পেরেছি পৃথিবীতে তুমিই আমায় সবচেয়ে বেশি ভালবাসতে। আমরা কি পারিনা পুরোনো সম্পর্কটা নতুন করে তৈরি করতে? তোমার উত্তরের প্রতীক্ষায় রইলাম।
ইতি-
তোমার জুলি
পুনশ্চ : লটারিতে এক কোটি টাকা পাওয়ার জন্য অভিনন্দন।
প্রিয় মজনু,
তোমার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙ্গাটাই ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। আজ আমি বুঝতে পেরেছি পৃথিবীতে তুমিই আমায় সবচেয়ে বেশি ভালবাসতে। আমরা কি পারিনা পুরোনো সম্পর্কটা নতুন করে তৈরি করতে? তোমার উত্তরের প্রতীক্ষায় রইলাম।
ইতি-
তোমার জুলি
পুনশ্চ : লটারিতে এক কোটি টাকা পাওয়ার জন্য অভিনন্দন।
৬
পাশের বাসার কলেজপড়ুয়া ছেলেটিকে ডেকে এনেছেন এক বৃদ্ধ। নিজে পড়ালেখা জানেন না। ছেলেটার হাতে একটা বিস্কুট ধরিয়ে দিয়ে বললেন, বাবা, আমার হয়ে একটা কাজ করে দেবে?
কী কাজ ? বলেন।
তেমন কিছু না, যদি একটা চিঠি লিখে দিতে!
আচ্ছা ঠিক আছে, বলেন কী লিখতে হবে।
এরপর ঘন্টাখানেক ধরে লোকটার কথানুযায়ী পুরো চিঠিটাই লিখে ফেলল ছেলেটা।
চিঠি লেখা হলে সে লোকটাকে জিজ্ঞেস করল, আর কিছু ? বৃদ্ধ মাথা চুলকে বললেন, হ্যাঁ, চিঠির নিচে লিখে দাও - জঘন্য হাতের লেখা আর বানান ভুলের জন্য মার্জনা করিবেন।
কী কাজ ? বলেন।
তেমন কিছু না, যদি একটা চিঠি লিখে দিতে!
আচ্ছা ঠিক আছে, বলেন কী লিখতে হবে।
এরপর ঘন্টাখানেক ধরে লোকটার কথানুযায়ী পুরো চিঠিটাই লিখে ফেলল ছেলেটা।
চিঠি লেখা হলে সে লোকটাকে জিজ্ঞেস করল, আর কিছু ? বৃদ্ধ মাথা চুলকে বললেন, হ্যাঁ, চিঠির নিচে লিখে দাও - জঘন্য হাতের লেখা আর বানান ভুলের জন্য মার্জনা করিবেন।
৫
খুব মনোযোগ দিয়ে নাস্তা করছিলেন আজিজ সাহেব। পাশে বসে থাকা তাঁর ছোট ছেলে একসময় জিজ্ঞেস করল, আচ্ছা বাবা, পোড়া আলু খেতে কেমন লাগে?
আহ্ কী কথা মনে করে দিলি রে বাপ, খুবই মজার খাবার সেটা। জিভে পানি এসে গেল!
সত্যিই? কী মজা !
হঠাৎ এই প্রশ্ন কেন বল তো?
একটু আগে ফোন এসেছিল ,তোমার আলুর গুদামে আগুন লেগেছে !
আহ্ কী কথা মনে করে দিলি রে বাপ, খুবই মজার খাবার সেটা। জিভে পানি এসে গেল!
সত্যিই? কী মজা !
হঠাৎ এই প্রশ্ন কেন বল তো?
একটু আগে ফোন এসেছিল ,তোমার আলুর গুদামে আগুন লেগেছে !
৪
এক ব্যস্ত বাবা তার মেয়ের গৃহশিক্ষককে সামনে পেয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কী খবর মাষ্টার সাহেব, আমার মেয়ে কেমন পড়ছে? বড় হয়ে সে কী হবে মনে হয়? গৃহশিক্ষক খানিক আমতা আমতা করে বললেন, আমার তো মনে হয় সে আকাশচারী হবে। ভীষণ অবাক বাবা। বলেন কী! এত কিছু থাকতে সে কেন আকাশচারী হবে, কী দেখে আপনি এমন ভবিষ্যৎ বাণী করেন? বারবার পড়ানোর পরও যখন আপনার মেয়েকে কিছু জিজ্ঞেস করি, তখন ওকে দেখলে মনে হয় যেন এইমাত্র আকাশ থেকে পড়ল।
৩
সর্দারজি আর তাঁর এক বন্ধু গ্লাস কিনতে দোকানে গেছেন। দোকানে একটি উলটো করে রাখা গ্লাস দেখে-
সর্দারজি ~ ( তাঁর বন্ধুকে ) দেখ, এই গ্লাস তো নষ্ট !
বন্ধু ~ কেন , তুই কী দেখে নষ্ট বললি?
সর্দারজি ~ ( খেপে গিয়ে) ' আরে বোকা, দেখতে পাস না, গ্লাসটার ওপরের দিকটা বন্ধ। পানি ভরবি কি ভাবে শুনি?' এ কথা শুনে এবার সর্দারজির বন্ধু গ্লাসটি উলটো করে দেখে বললেন ' আরে তাই তো ! শুধু ওপরটাই বন্ধ নয়, দেখ, গ্লাসটার নিচের দিকটাও কেমন ভাঙ্গা।'
সর্দারজি ~ ( তাঁর বন্ধুকে ) দেখ, এই গ্লাস তো নষ্ট !
বন্ধু ~ কেন , তুই কী দেখে নষ্ট বললি?
সর্দারজি ~ ( খেপে গিয়ে) ' আরে বোকা, দেখতে পাস না, গ্লাসটার ওপরের দিকটা বন্ধ। পানি ভরবি কি ভাবে শুনি?' এ কথা শুনে এবার সর্দারজির বন্ধু গ্লাসটি উলটো করে দেখে বললেন ' আরে তাই তো ! শুধু ওপরটাই বন্ধ নয়, দেখ, গ্লাসটার নিচের দিকটাও কেমন ভাঙ্গা।'
২
বেশ কয়েকদিন ধরে সর্দারজি লাপাত্তা। সর্দারজির স্ত্রী গেছেন পুলিশের কাছে -
সর্দারজির স্ত্রী ~ জনাব, সর্দারজি এক সপ্তাহ আগে আলু কেনার কথা বলে বাজারে গিয়েছিলেন। কিন্তু আজও বাসায় ফেরেননি। দয়া করে যদি একটু খোঁজ করতেন তাঁর...।
পুলিশ ~ আপনি এত অস্থির হচ্ছেন কেন? আলু বাদে অন্য কিছু রান্না করলেই তো হয়!
সর্দারজির স্ত্রী ~ জনাব, সর্দারজি এক সপ্তাহ আগে আলু কেনার কথা বলে বাজারে গিয়েছিলেন। কিন্তু আজও বাসায় ফেরেননি। দয়া করে যদি একটু খোঁজ করতেন তাঁর...।
পুলিশ ~ আপনি এত অস্থির হচ্ছেন কেন? আলু বাদে অন্য কিছু রান্না করলেই তো হয়!
১
রাস্তার ধারে এক ভিক্ষুকের সঙ্গে সর্দারজির কথা হচ্ছে-
ভিক্ষুক ~ বাবা একটা টাকা দেবেন?
সর্দারজি ~ রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করতে তোমার লজ্জা করেনা?
ভিক্ষুক ~ আরে, আপনার কাছ থেকে এক টাকা ভিক্ষা নেওয়ার জন্য রাস্তায় অফিস খুলে বসব নাকি!
ভিক্ষুক ~ বাবা একটা টাকা দেবেন?
সর্দারজি ~ রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করতে তোমার লজ্জা করেনা?
ভিক্ষুক ~ আরে, আপনার কাছ থেকে এক টাকা ভিক্ষা নেওয়ার জন্য রাস্তায় অফিস খুলে বসব নাকি!
Subscribe to:
Posts (Atom)