এক লোক মেলায় ঘোরাঘুরি করে এক জায়গায় এসে দেখলো ভাগ্য গণনা করা হচ্ছে। মজা করার জন্য সেও সেখানে গেল। জ্যোতিষী লোকটিকে দেখেই বেশ বিজ্ঞের মত বললো ''আপনি দুই সন্তানের বাবা''
'' হা হা , আপনার কি তাই-ই ধারণা ? আমার তিনজন সন্তান।'' বলল লোকটি।
জ্যোতিষী তখন হেসে বলল, '' হা হা , আপনার কি তাই-ই ধারণা ? ''
আসুন অনেক হাসি
মন কে প্রফুল্ল এবং সদা সতেজ রাখবার জন্য 'হাসি' র কোন বিকল্প নেই। প্রমাণিত যে 'হাসি' মানুষের হৃদ সাস্থকে ভাল রাখে এবং উচ্চ রক্তচাপের মত নীরব ঘাতক কে দূরে রাখে। আর কৌতুক পড়ে হাসি পায় না এমন মানুষ খুব কম আছে। তাই হাসুন ,অনেক হাসুন, প্রাণ খুলে হাসুন। হাসতে কখনো কার্পণ্য করবেন না। আমার সংগৃহীত এই কৌতুক গুলো পড়ে যদি আপনি অনেক হাসেন তবে আমার এই ব্লগের সার্থকতা।
Sep 23, 2010
৮২
পল্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথোপকথন -
পল্টু ~ ডাক্তার সাহেব, আমার ছেলে আমার শেভ করবার ব্লেড গিলে ফেলেছে, একটু জলদি বাসায় চলে আসুন না !
চিকিৎসক ~ ভয়ের কোনো কারণ নেই আমি শিগগির আসছি। আপনি কী অন্য কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন?
পল্টু ~ হুম্ম্ , বাধ্য হয়ে বৈদ্যুতিক রেজর দিয়েই শেভটা দ্রুত সেরে নিচ্ছি।
পল্টু ~ ডাক্তার সাহেব, আমার ছেলে আমার শেভ করবার ব্লেড গিলে ফেলেছে, একটু জলদি বাসায় চলে আসুন না !
চিকিৎসক ~ ভয়ের কোনো কারণ নেই আমি শিগগির আসছি। আপনি কী অন্য কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন?
পল্টু ~ হুম্ম্ , বাধ্য হয়ে বৈদ্যুতিক রেজর দিয়েই শেভটা দ্রুত সেরে নিচ্ছি।
৮১
চিকিৎসক ~ আপনার ওজন কত ?
রোগী ~ চোখে চশমা দিলে ৭৫ কেজি।
চিকিৎসক ~ আর চশমা ছাড়া তাহলে ওজন কত?
রোগি ~ আমি তো চশমা ছাড়া দেখতে পারিনা, স্যার।
রোগী ~ চোখে চশমা দিলে ৭৫ কেজি।
চিকিৎসক ~ আর চশমা ছাড়া তাহলে ওজন কত?
রোগি ~ আমি তো চশমা ছাড়া দেখতে পারিনা, স্যার।
Sep 18, 2010
৮০
বিল ক্লিংটনের সময় এক জাপানি মন্ত্রী দেখা করতে যাবেন ক্লিংটনের সঙ্গে।কিন্তু সমস্যা হলো , তিনি ইংরেজি জানেন না। তাই তাঁকে ক্লিংটনের সঙ্গে কথা বলার মতো কয়েকটি ইংরেজি শিখিয়ে দেওয়া হলো।যেমন , প্রথমেই যেন তিনি ক্লিংটনের সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে বলেন, '' হাউ আর ইউ?'' তখন ক্লিংটন বলবেন, ''ফাইন , অ্যান্ড ইউ? ''। তখন তিনি বলবেন , '' মি টু । ''
যথা সময় তিনি আমেরিকা পৌঁছালেন। ঠিক সময়ে বিল ক্লিংটন তাঁর সামনে এলেন। কিন্তু সমস্যা হলো , এর মধ্যে জাপানি মন্ত্রী যা শিখে এসেছিলে, সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন। ক্লিংটন এসে করমর্দন করলেন। জাপানি মন্ত্রী বললেন, '' হু আর ইউ?'' ক্লিংটন ব্যাপারটা বুঝতে পেরে একটু রসিকতা করে ঘুরিয়ে বললেন, '' আই অ্যাম হিলারিজ হাজবেন্ড। হা হা হা অ্যান্ড ইউ?'' '' মি টু '' হা হা হা হাসতে হাসতে জবাব দিলেন জাপানি মন্ত্রী।
যথা সময় তিনি আমেরিকা পৌঁছালেন। ঠিক সময়ে বিল ক্লিংটন তাঁর সামনে এলেন। কিন্তু সমস্যা হলো , এর মধ্যে জাপানি মন্ত্রী যা শিখে এসেছিলে, সেসব বেমালুম ভুলে গেছেন। ক্লিংটন এসে করমর্দন করলেন। জাপানি মন্ত্রী বললেন, '' হু আর ইউ?'' ক্লিংটন ব্যাপারটা বুঝতে পেরে একটু রসিকতা করে ঘুরিয়ে বললেন, '' আই অ্যাম হিলারিজ হাজবেন্ড। হা হা হা অ্যান্ড ইউ?'' '' মি টু '' হা হা হা হাসতে হাসতে জবাব দিলেন জাপানি মন্ত্রী।
৭৯
মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন ~
স্বামী ~ আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই , আমার মৃত্যুর পর তুমি রাফি সাহেব কে বিয়ে কর।
স্ত্রী ~ রাফি সাহেব ? বলো কি, সে তো তোমার শত্রু! আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি !
স্বামী ~ আমি জানি সে আমার শত্রু। রাফি কে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ বুঝলে !
স্বামী ~ আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই , আমার মৃত্যুর পর তুমি রাফি সাহেব কে বিয়ে কর।
স্ত্রী ~ রাফি সাহেব ? বলো কি, সে তো তোমার শত্রু! আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি !
স্বামী ~ আমি জানি সে আমার শত্রু। রাফি কে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ বুঝলে !
৭৮
স্ত্রী ~ এতক্ষণ ধরে ঐ কাগজটাতে কী দেখছো তুমি ?
স্বামী ~ কই কিছুনা তো !
স্ত্রী ~ আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যা কথা বলছ। তুমি প্রায় সাড়ে চার ঘন্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কি শুনি?
স্বামী ~ না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
স্বামী ~ কই কিছুনা তো !
স্ত্রী ~ আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যা কথা বলছ। তুমি প্রায় সাড়ে চার ঘন্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কি শুনি?
স্বামী ~ না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
৭৭
- জেলে সময় কাটাতে হয় ১০ বাই ১০ ফুট একটা সেলে
- অফিসে সময় কাটাতে হয় ৪ বাই ৮ ফুট একটা খোপে
- জেলে ৩ বার ফ্রি খাবার পাওয়া যায়।
- অফিসে খাওয়ার জন্য শুধু ১ বার বিরতি দেয়, খাবার কিনতে হয় গাঁটের পয়সা খরচ করে।
- জেলে ভাল আচরণ করলে সাজা মওকুফ হয়।
- অফিসে ভালো কাজ করলে আরো দায়িত্ব চাপানো হয়।
- জেলে টিভি দেখা যায়, সঙ্গে আছে খেলাধুলার সুযোগ।
- অফিসে টিভি দেখলে বা খেলাধুলা করলে চাকরি নিয়ে টানাটানি।
- জেলে বউ বাচ্চাদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ আছে।
- অফিসে দেখা করা তো দূরের কথা, কথা বললেও দোষ।
- জেলে কোনো খরচই আপনাকে দিতে হবেনা। সব খরচ দেয় সরকার।
- অফিসে যাওয়া আসার সব খরচ তো আপনি বহন করবেনই, উলটো কয়েকদিনের খরচ জোগাতে আপনাকে আয়কর দিতে হবে।
এবার আপনি বলুন, জেল ভাল না অফিস ভাল
৭৬
সামরিক বাহিনীর এক অনুষ্ঠান। দাম্ভিক কন্ঠে ভাষণ দিয়ে যাচ্ছেন বেজ প্রধাণ জেনারেল। প্রচন্ড বিরক্তি নিয়ে তা শুনছিলেন এক তরুন সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট। এক পর্যায়ে লেফটেন্যান্টের ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙল। পাশে বসা মহিলার উদ্দেশ্যে তিনি বললেন, '' কী দাম্ভিক, নোংরা আর বাচাল লোকটি! '' মহিলাটি সঙ্গে সঙ্গে তাঁর দিকে ঘাড় ঘুরিয়ে বললেন, ''আপনি জানেন আমি কে? ''
''না ম্যাডাম।''
''আপনি যাকে নোংরা - বাচাল বললেন, আমি তাঁরই স্ত্রী।''
লেফটেন্যান্ট থতমত খেলেও মহিলার দিকে তাকিয়ে কঠোর কন্ঠে জিজ্ঞেস করলেন,
'' আপনি জানেন আমি কে?''
'' না জানিনা ।'' জবাব দিলেন জেনারেলের স্ত্রী।
'' ঈশ্বরকে ধন্যবাদ'' - এই শব্দ দুটো উচ্চারণ করে ভিড়ের মধ্যে হারিয়ে গেলেন লেফটেন্যান্ট।
''না ম্যাডাম।''
''আপনি যাকে নোংরা - বাচাল বললেন, আমি তাঁরই স্ত্রী।''
লেফটেন্যান্ট থতমত খেলেও মহিলার দিকে তাকিয়ে কঠোর কন্ঠে জিজ্ঞেস করলেন,
'' আপনি জানেন আমি কে?''
'' না জানিনা ।'' জবাব দিলেন জেনারেলের স্ত্রী।
'' ঈশ্বরকে ধন্যবাদ'' - এই শব্দ দুটো উচ্চারণ করে ভিড়ের মধ্যে হারিয়ে গেলেন লেফটেন্যান্ট।
Sep 17, 2010
৭৫
ফুটবল খেলায় হাঙ্গামা বাধানোর দায়ে মস্ত এক মুশকো জোয়ান ফুটবল - ভক্তকে আদালতে হাজির করা হয়েছে। পুলিশ বিচারকের কাছে সাক্ষ্য দিচ্ছে, '' হুজুর, এই ব্যক্তি খেলা শেষে চরম একটা অপরাধ করেছেন।'' এবার বিচারক ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করলেন, ''আপনি কী করেছেন যে আপনাকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হলো?'' মুখ কাঁচুমাচু করে সেই ভক্ত জবাব দিলেন, ''জনাব, আমি শুধু পাশের খালের পানিতে একটি পাথর ছুড়ে দিয়েছি, আর তাতেই পুলিশ আমাকে ধরে এনেছে।'' বিচারক বিষ্মিত হয়ে বললেন, ''তাহলে এটা তো তেমন দোষের কিছু নয়। '' এ কথা শুনে পুলিশ চিৎকার করে উঠলো, '' হুজুর, এই বিশালদেহী অপরাধী যাকে পাথর মনে করে ছুড়ে মেরেছে, সেই পাথরটি ছিল আসলে রেফারি। ''
Sep 5, 2010
৭৪
সর্দারজি প্রতিদিন সকালে তাঁর কুকুরকে নিয়ে হাঁটতে বের হন। এটা দেখে একদিন তাঁর বন্ধু দূর থেকে -
বন্ধু ~ আরে , এত সকালে গাধাকে সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছ কোথায় শুনি ?
সর্দারজি ~ অন্ধের মত কথা বলো কেন? দেখছ না , এটা আমার কুকুর। আর তুমি বলছ গাধা ?
বন্ধু ~ আরে, আমি তো তোমাকে বলিনি। আমি প্রশ্ন করেছি তোমার কুকুরকে
বন্ধু ~ আরে , এত সকালে গাধাকে সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছ কোথায় শুনি ?
সর্দারজি ~ অন্ধের মত কথা বলো কেন? দেখছ না , এটা আমার কুকুর। আর তুমি বলছ গাধা ?
বন্ধু ~ আরে, আমি তো তোমাকে বলিনি। আমি প্রশ্ন করেছি তোমার কুকুরকে
৭৩
পুলিশ আর সর্দারজির কথপোকথন -
পুলিশ ~ তুমি জান, কাল সকাল পাঁচটায় তোমার ফাঁসি দেয়া হবে।
সর্দারজি ~ হা- হা - হা , বলেন কী ?
পুলিশ ~ হাসছো কেন?
সর্দারজি ~ বোকার মত কথা বললে হাসব না তো কাঁদব নাকি ? আমার তো সকাল নয়টার আগে ঘুমই ভাঙ্গে না।
পুলিশ ~ তুমি জান, কাল সকাল পাঁচটায় তোমার ফাঁসি দেয়া হবে।
সর্দারজি ~ হা- হা - হা , বলেন কী ?
পুলিশ ~ হাসছো কেন?
সর্দারজি ~ বোকার মত কথা বললে হাসব না তো কাঁদব নাকি ? আমার তো সকাল নয়টার আগে ঘুমই ভাঙ্গে না।
৭২
সর্দারজি দোকানে গেছেন কাপড় কিনতে -
সর্দারজি ~ কিছু ভালো কাপড় দেখান তো।
বিক্রেতা ~ প্নেইনের মধ্যে দেখাব?
সর্দারজি ~ আরে, বিমান - টিমান নয়, আপনার দোকানেই দেখান না !
সর্দারজি ~ কিছু ভালো কাপড় দেখান তো।
বিক্রেতা ~ প্নেইনের মধ্যে দেখাব?
সর্দারজি ~ আরে, বিমান - টিমান নয়, আপনার দোকানেই দেখান না !
৭১
স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার পর স্বামী বাসা থেকে চলে গেছেন। তাঁদের মধ্যে মুঠোফোনে কথা হচ্ছে-
স্বামী ~ আজ রাতের খাবার কী?
স্ত্রী ~ বিষ আছে বিষ !
স্বামী ~ ঠিক আছে, তুমি খেয়ে শুয়ে পড়ো। আমার ফিরতে দেরি হবে।
স্বামী ~ আজ রাতের খাবার কী?
স্ত্রী ~ বিষ আছে বিষ !
স্বামী ~ ঠিক আছে, তুমি খেয়ে শুয়ে পড়ো। আমার ফিরতে দেরি হবে।
Sep 4, 2010
৭০
স্বামী ~ ওগো শুনছো, সর্বনাশ হয়ে গেল !
স্ত্রী ~ কী হয়েছে?
স্বামী ~ আজ মাইনে নিয়ে অফিস থেকে বাড়ি আসার পথে দু'জন ছোকরা পিস্তল দেখিয়ে বলল, হয় টাকা দাও না হলে জান দাও !
স্ত্রী ~ আর তুমিও বোকার মত টাকাটাই দিয়ে এলে!!
স্ত্রী ~ কী হয়েছে?
স্বামী ~ আজ মাইনে নিয়ে অফিস থেকে বাড়ি আসার পথে দু'জন ছোকরা পিস্তল দেখিয়ে বলল, হয় টাকা দাও না হলে জান দাও !
স্ত্রী ~ আর তুমিও বোকার মত টাকাটাই দিয়ে এলে!!
৬৯
১ম ডাক্তার ~ আর এক ঘন্টা পরে গেলেই সর্বনাশ হয়ে যেত !
২য় ডাক্তার ~ কি রোগী মারা যেত?
১ম ডাক্তার ~ আরে না, সুস্থ হয়ে উঠতো ।
২য় ডাক্তার ~ কি রোগী মারা যেত?
১ম ডাক্তার ~ আরে না, সুস্থ হয়ে উঠতো ।
৬৮
~ বল্টু , অঙ্ক পরীক্ষা কী রকম দিলি রে?
~ খুব ভালো, শুধু একটা অঙ্ক ভুল গেছে !
~ বাঃ , আর বাকি গুলো ?
~ ওগুলো তো করতেই পারলাম না !!
~ খুব ভালো, শুধু একটা অঙ্ক ভুল গেছে !
~ বাঃ , আর বাকি গুলো ?
~ ওগুলো তো করতেই পারলাম না !!
৬৭
প্রথম বন্ধু ~ ডাক্তাররা বলেন চুমু খাওয়া স্বাস্থের পক্ষে ক্ষতিকর। তোমার কি বিশ্বাস হয়?
দ্বিতীয় বন্ধু ~ কী করে বলি বল। আমি তো কখনো...
প্রথম বন্ধু ~ চুমু খাওনি?
দ্বিতীয় বন্ধু ~ না, তা বলছিনা । বলছি অসুস্থ হয়ে পড়িনি।
দ্বিতীয় বন্ধু ~ কী করে বলি বল। আমি তো কখনো...
প্রথম বন্ধু ~ চুমু খাওনি?
দ্বিতীয় বন্ধু ~ না, তা বলছিনা । বলছি অসুস্থ হয়ে পড়িনি।
৬৬
বাচ্চারা শিক্ষা সফরে গেছে পুলিশ থানায়। বুলেটিন বোর্ডে '' ওয়ান্টেড '' ক্রিমিনালদের এক গাদা ছবি ঝুলছে দেখে একটি ছোট মেয়ে পুলিশ অফিসারকে জিজ্ঞেস করল, তোমরা কি আসলেই ওদেরকে ধরতে চাও?
নিশ্চই ! পুলিশ অফিসার জানাল।
ছোট মেয়েটি আশ্চর্য হয়ে আবার জিজ্ঞেস করল, তাহলে ছবি তোলার সময়ই ওদের ধরে ফেললেনা কেন?
নিশ্চই ! পুলিশ অফিসার জানাল।
ছোট মেয়েটি আশ্চর্য হয়ে আবার জিজ্ঞেস করল, তাহলে ছবি তোলার সময়ই ওদের ধরে ফেললেনা কেন?
৬৪
স্ত্রী ~ ওগো আমি মারা গেলে তুমি কাঁদবে না?
স্বামী ~ অবশ্যই
স্ত্রী ~ আমার বিশ্বাস হয় না
স্বামী ~ বেশ পরীক্ষা হয়ে যাক !
স্বামী ~ অবশ্যই
স্ত্রী ~ আমার বিশ্বাস হয় না
স্বামী ~ বেশ পরীক্ষা হয়ে যাক !
৬৩
~ তুই কত সকালে উঠিস?
~ সূর্যের আলো যখন আমার এই জানালা দিয়ে ঢুকতে শুরু করে।
~ বাপরে তাহলে তো অনেক সকালে উঠিস।
~ এ্যাঁ......ইয়ে......আমার জানালাটা আবার পশ্চিম দিকে কিনা !!
~ সূর্যের আলো যখন আমার এই জানালা দিয়ে ঢুকতে শুরু করে।
~ বাপরে তাহলে তো অনেক সকালে উঠিস।
~ এ্যাঁ......ইয়ে......আমার জানালাটা আবার পশ্চিম দিকে কিনা !!
৬২
~ কমিশনার সাহেব কী বাসায় আছেন?
~ কেন?
~ আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার।
~ তিন মাস পরে আসুন, উনি নারীঘটিত একটা কেসে ছয় মাসের জেলে আছেন।
~ কেন?
~ আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার।
~ তিন মাস পরে আসুন, উনি নারীঘটিত একটা কেসে ছয় মাসের জেলে আছেন।
৬১
মা তার বান্ধবীদের সঙ্গে চুটিয়ে আড্ডা মারছে, এ সময় তার ছোট ছেলে এল -
ছেলে ~ কানে কানে একটা কথা বলব?
মা ~ না , কানে কানে কথা বলা আমি একদম পছন্দ করিনা।
ছেলে ~ তাহলে জোরে বলব?
মা ~ হ্যাঁ
ছেলে ~ (জোরে) বাবা বলেছে তোমার চাপাবাজ বান্ধবীরা কখন বিদায় নেবে?
ছেলে ~ কানে কানে একটা কথা বলব?
মা ~ না , কানে কানে কথা বলা আমি একদম পছন্দ করিনা।
ছেলে ~ তাহলে জোরে বলব?
মা ~ হ্যাঁ
ছেলে ~ (জোরে) বাবা বলেছে তোমার চাপাবাজ বান্ধবীরা কখন বিদায় নেবে?
Sep 3, 2010
৬০
নাতি আর নানা এক বিছানায় ঘুমায়। রাতে নাতি উঠে বলল, '' নানা পেচ্ছাব করব।'' নানা পেচ্ছাব করিয়ে এনে বলল, '' দেখ পেচ্ছাব শব্দটা ছোটদের মুখে শুনতে ভালো লাগে না। এরপর থেকে রাতে পেচ্ছাব ধরলে বলবে নানা আমি গান করব, তাহলেই আমি বুঝে যাব।''
পরদিন যথারীতি নাতি বলল, নানা '' আমি গান করব। '' নানার আর গতরাতের কথা খেয়াল নেই। ঘুমের ঘোরে বললেন, '' কর, আমার কান তো খোলাই আছে ...। '' তারপর ......!!
পরদিন যথারীতি নাতি বলল, নানা '' আমি গান করব। '' নানার আর গতরাতের কথা খেয়াল নেই। ঘুমের ঘোরে বললেন, '' কর, আমার কান তো খোলাই আছে ...। '' তারপর ......!!
৫৯
~ মা মিষ্টি খাব।
~ শোন, মেহমান এসেছেন, উনাকে মিষ্টি দেওয়া হবে। উনি তো আর সব মিষ্টি খাবেন না, ভদ্রতা করে একটা - দুটো রেখে দেবেন, তখন ঘরে এনে খেও।
বাচ্চা রাজি হলো। মেহমানকে মিষ্টি দেওয়া হল। মেহমান খাচ্ছে। বাচ্চা দেখল মেহমান সব মিষ্টিই খেয়ে ফেলেছে। সে তখন চেঁচিয়ে উঠল-
~ মা ...মা..., মেহমান তো ভদ্রতাও খেয়ে ফেলল!
~ শোন, মেহমান এসেছেন, উনাকে মিষ্টি দেওয়া হবে। উনি তো আর সব মিষ্টি খাবেন না, ভদ্রতা করে একটা - দুটো রেখে দেবেন, তখন ঘরে এনে খেও।
বাচ্চা রাজি হলো। মেহমানকে মিষ্টি দেওয়া হল। মেহমান খাচ্ছে। বাচ্চা দেখল মেহমান সব মিষ্টিই খেয়ে ফেলেছে। সে তখন চেঁচিয়ে উঠল-
~ মা ...মা..., মেহমান তো ভদ্রতাও খেয়ে ফেলল!
৫৮
স্বামী রাত ১২ টায় ঘরে ফিরেছে
~ কী গো খাবার গরম আছে?
~ হ্যাঁ আছে নিশ্চয়ই, সাতটা থেকেই তো চুলার উপর আছে।
~ কী গো খাবার গরম আছে?
~ হ্যাঁ আছে নিশ্চয়ই, সাতটা থেকেই তো চুলার উপর আছে।
৫৭
~ আমি ডেন্টিস্ট সাহেবের সঙ্গে একটা এ্যাপয়েন্টমেন্ট করতে চাই।
~ উনি তো এখন বাইরে আছেন।
~ বাঁচালেন ভাই......আবার কখন এলে তাকে পাব না ? ...
~ উনি তো এখন বাইরে আছেন।
~ বাঁচালেন ভাই......আবার কখন এলে তাকে পাব না ? ...
৫৬
বিয়ের তিন সপ্তাহের মাথায় জেনিসা ফোন করে তার বাবাকে জানাল যে সে ও তার স্বামীর ভেতর প্রচন্ড ঝগড়া হয়েছে। বাবা স্বান্ত্বনা দিয়ে বলল যে সংসার জীবনে এমন হয়েই থাকে।
~ '' কিন্তু লাশটার কী হবে? '' - জেনিসার পরবর্তী প্রশ্ন।
~ '' কিন্তু লাশটার কী হবে? '' - জেনিসার পরবর্তী প্রশ্ন।
৫৫
রুমীকে তার মা দুটো পাঁচ টাকার কয়েন দিল। একটা মসজিদে দান করতে, আরেকটা তার আইসক্রিম খাওয়ার জন্য।
বাসা থেকে বের হয়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে তার পকেট থেকে একটা কয়েন খোলা ম্যানহোলে পড়ে গেল। রুমী স্বগতোক্তি করে উঠল '' যাহ্ মসজিদের পয়সাটা পড়ে গেল ! ''
বাসা থেকে বের হয়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে তার পকেট থেকে একটা কয়েন খোলা ম্যানহোলে পড়ে গেল। রুমী স্বগতোক্তি করে উঠল '' যাহ্ মসজিদের পয়সাটা পড়ে গেল ! ''
৫৪
পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দিল পুত্র । বাবা প্রথম দিন পুত্রকে নিয়ে ছাদে গেলেন। তারপর বললেন-
~ ছাদের একদম ধারে গিয়ে দাঁড়াবে এবং আমি যখন বলব লাফ দাও তখন লাফ দিবে।
~ সে কী বাবা তিন তলা থেকে লাফ দিব? আমি মারা যাব যে !
~ শোন ব্যবসা উন্নতি করতে চাও তো?
~ হ্যাঁ
~ এবং আমার উপর বিশ্বাস আছে?
~ হ্যাঁ
~ তাহলে লাফ দাও। ছেলে লাফ দিল এবং যথারীতি মাটিতে আছড়ে পড়ে দুই পা এক হাত ভেঙ্গে মুমূর্ষ অবস্থায় পড়ে রইল। বাবা দ্রুত সিঁড়ি ভেঙ্গে ছেলের কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন - ব্যবসায় এটাই তোমার প্রথম শিক্ষা, কাউকে বিশ্বাস করবে না।
~ ছাদের একদম ধারে গিয়ে দাঁড়াবে এবং আমি যখন বলব লাফ দাও তখন লাফ দিবে।
~ সে কী বাবা তিন তলা থেকে লাফ দিব? আমি মারা যাব যে !
~ শোন ব্যবসা উন্নতি করতে চাও তো?
~ হ্যাঁ
~ এবং আমার উপর বিশ্বাস আছে?
~ হ্যাঁ
~ তাহলে লাফ দাও। ছেলে লাফ দিল এবং যথারীতি মাটিতে আছড়ে পড়ে দুই পা এক হাত ভেঙ্গে মুমূর্ষ অবস্থায় পড়ে রইল। বাবা দ্রুত সিঁড়ি ভেঙ্গে ছেলের কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন - ব্যবসায় এটাই তোমার প্রথম শিক্ষা, কাউকে বিশ্বাস করবে না।
৫৩
এক অসম্ভব মোটা যাত্রী খুব কষ্টে বাস থেকে নামতে নামতে কন্ডাক্টারকে বলল, '' ওহে তোমাদের বাস খুবই স্লো। ''
'' আপনি নামলেই স্পিড বেড়ে যাবে।'' বলল কন্ডাক্টার।
'' আপনি নামলেই স্পিড বেড়ে যাবে।'' বলল কন্ডাক্টার।
৫২
বাসে প্রচন্ড ভীড়। একজন লোক ওঠার চেষ্টা করতেই সঙ্গে সঙ্গে বাসের ভেতরের সবাই চিৎকার করে উঠলো, '' খবরদার আর একটা লোকও উঠতে পারবেনা। ''
~ কিন্তু আমাকে যে উঠতেই হবে।
~ তুমি কোন নবাবের বাচ্চা যে তোমাকে উঠতেই হবে?
~ নবাবের বাচ্চা না, আমি এই বাসের ড্রাইভার।
~ কিন্তু আমাকে যে উঠতেই হবে।
~ তুমি কোন নবাবের বাচ্চা যে তোমাকে উঠতেই হবে?
~ নবাবের বাচ্চা না, আমি এই বাসের ড্রাইভার।
৫১
শার্লোক হোমস আর ওয়াটসন গেছেন পাহাড়ে বেড়াতে। তাঁবু করে দুজনেই সেখানে থাকেন। একদিন শুয়ে আছেন। হোমস ওয়াটসন কে বললেন- ''উপরের দিকে তাকাও, কী দেখছো?''
''দেখছি মহাকাশ মন্ডল , গ্রহ , নক্ষত্র , কে জানে হয়তো ঐ কোনো কোনো গ্রহে তোমার আমার মতো মানুষও থাকতে পারে। ''
'' আরে গাধা আমাদের তাঁবুটা চুরি হয়েছে সেটা টের পেয়েছো? ''
''দেখছি মহাকাশ মন্ডল , গ্রহ , নক্ষত্র , কে জানে হয়তো ঐ কোনো কোনো গ্রহে তোমার আমার মতো মানুষও থাকতে পারে। ''
'' আরে গাধা আমাদের তাঁবুটা চুরি হয়েছে সেটা টের পেয়েছো? ''
৫০
বাইরে প্রবল বর্ষন হচ্ছে। আনন্দে ছেলে চিৎকার করল '' হুররে, আজ স্কুলে যেতে হবেনা।'' বাবাও আনন্দে চিৎকার করলেন, '' হুররে আমিও অফিসে যাব না। '' স্ত্রীও রান্নঘর থেকে বেরিয়ে এসে আনন্দে চিৎকার করলেন '' হুররে আমি তাহলে আজ রান্না করব না।''
৪৯
~ আমার শাশুড়িকে একদল লোক ধরে নিয়ে গেছে।
~ বল কী ? কী সাংঘাতিক ব্যাপার !!
~ তার চেয়েও সাংঘাতিক খবর হচ্ছে কালকের মধ্যে পঁচিশ হাজার টাকা দিতে না পারলে ওঁকে ফেরত দিয়ে যাবে !
~ বল কী ? কী সাংঘাতিক ব্যাপার !!
~ তার চেয়েও সাংঘাতিক খবর হচ্ছে কালকের মধ্যে পঁচিশ হাজার টাকা দিতে না পারলে ওঁকে ফেরত দিয়ে যাবে !
৪৮
চুমকি ~ জানিস আমাদের বেড়ালটা নিজের নাম বলতে পারে।
টুসি ~ তাই নাকি। তোর বেড়লের নিশ্চই সোজা নাম, তাই না?
চুমকি ~ আমাদের বেড়ালের নাম মিঁয়াও।
টুসি ~ তাই নাকি। তোর বেড়লের নিশ্চই সোজা নাম, তাই না?
চুমকি ~ আমাদের বেড়ালের নাম মিঁয়াও।
৪৭
স্বামী ~ সম্মোহন বিদ্যা আবার কী গো?
স্ত্রী ~ সম্মোহনবিদ্যা জানলে দ্বিতীয় কোনো মানুষকে নিজের বশে রেখে তাকে দিয়ে ইচ্ছেমতো কাজ করানো যায়।
স্বামী ~ ওটা আবার সম্মোহনবিদ্যা নাকি ? ওটা তো বিয়ে!!
স্ত্রী ~ সম্মোহনবিদ্যা জানলে দ্বিতীয় কোনো মানুষকে নিজের বশে রেখে তাকে দিয়ে ইচ্ছেমতো কাজ করানো যায়।
স্বামী ~ ওটা আবার সম্মোহনবিদ্যা নাকি ? ওটা তো বিয়ে!!
৪৬
ট্যাক্সির চালককে বারবার হাসতে দেখে যাত্রী জিজ্ঞেস করলেন, আপনি তখন থেকে আনমনে হাসছেন কেন বলুন তো?
চালক ঘ্যাচ করে গাড়ি থামিয়ে বলল, পাগলা গারদ খুলে ওরা যখন দেখবে আমি নেই, তখন কী মজাটাই না হবে বলুন তো!!
চালক ঘ্যাচ করে গাড়ি থামিয়ে বলল, পাগলা গারদ খুলে ওরা যখন দেখবে আমি নেই, তখন কী মজাটাই না হবে বলুন তো!!
৪৫
এক ছেলের বাবাকে পন্ডিতমশায় উপদেশ দিলেন, জ্ঞান না হলে ছেলের বিয়ে দেবেন না। ছেলের বাবা বললেন, জ্ঞান হলে কি আর বিয়ে করবে?
৪৪
~ এই যে আর্টিস্ট মশাই , মানে মানে বাড়ি ভাড়াটা আজ মিটিয়ে দিন তো।
~ ভদ্রভাবে কথা বলুন। আমি কত বড় আর্টিস্ট আপনি জানেন ? আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পর এই বাড়িটার দিকে তাকিয়ে লোকে বলবে, একজন মহান শিল্পী এই বাড়িতে বাস করতেন।
~ আজ যদি ভাড়া না দেন তাহলে কাল থেকেই লোকে ও কথা বলবে।
~ ভদ্রভাবে কথা বলুন। আমি কত বড় আর্টিস্ট আপনি জানেন ? আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পর এই বাড়িটার দিকে তাকিয়ে লোকে বলবে, একজন মহান শিল্পী এই বাড়িতে বাস করতেন।
~ আজ যদি ভাড়া না দেন তাহলে কাল থেকেই লোকে ও কথা বলবে।
৪৩
বিদেশী ~ তোমরা এক অদ্ভুত জাত, তোমাদের কারও গায়ের রং সাদা, কারো বাদামি, কারো কালো, ঠিক ঘোড়াদের মত।
বাংলাদেশী ~ ঠিকই বলেছ। ঘোড়াদের গায়ের রং নানা রকম হয় , কিন্তু গাধাদের সবার একই রং।
বাংলাদেশী ~ ঠিকই বলেছ। ঘোড়াদের গায়ের রং নানা রকম হয় , কিন্তু গাধাদের সবার একই রং।
Sep 1, 2010
৪২
এক রোগী চিকিৎসকের কাছে এসেছেন পরামর্শ চাইতে -
রোগী ~ আমি দিন দিন মুটিয়ে যাচ্ছি। কী করব বলুন তো?
চিকিৎসক ~ হুম্ম্, তা আপনি এক কাজ করুন , কিছু কিছু সময় আপনি মাথাটা শুধু একবার ডানে আর একবার বাঁয়ে ঘোরাবেন। ব্যস, তাতেই বোধ করি কাজ হবে।
রোগী ~ তা কোন কোন সময় এভাবে মাথা ঘোরাতে হবে?
চিকিৎসক ~ কেন, যখন কেউ আপনাকে কোনো কিছু খাওয়ার কথা বলবে ঠিক তখনই!
রোগী ~ আমি দিন দিন মুটিয়ে যাচ্ছি। কী করব বলুন তো?
চিকিৎসক ~ হুম্ম্, তা আপনি এক কাজ করুন , কিছু কিছু সময় আপনি মাথাটা শুধু একবার ডানে আর একবার বাঁয়ে ঘোরাবেন। ব্যস, তাতেই বোধ করি কাজ হবে।
রোগী ~ তা কোন কোন সময় এভাবে মাথা ঘোরাতে হবে?
চিকিৎসক ~ কেন, যখন কেউ আপনাকে কোনো কিছু খাওয়ার কথা বলবে ঠিক তখনই!
৪১
জেলখানায় সর্দারজি আর পুলিশের মধ্যে কথোপকথন -
পুলিশ ~ ফাঁসির আগে তোমার কি কোনো শেষ ইচ্ছা আছে? আজকে তোমার শেষ ইচ্ছাটা পূরণ করা হবে।
সর্দারজি ~ হুম্ , একটা ইচ্ছা আছে।
পুলিশ ~ কী সেই ইচ্ছা?
সর্দারজি ~ আমার পা ওপরে আর মাথা নিচে রেখে যেন ফাঁসিটা হয়।
পুলিশ ~ ফাঁসির আগে তোমার কি কোনো শেষ ইচ্ছা আছে? আজকে তোমার শেষ ইচ্ছাটা পূরণ করা হবে।
সর্দারজি ~ হুম্ , একটা ইচ্ছা আছে।
পুলিশ ~ কী সেই ইচ্ছা?
সর্দারজি ~ আমার পা ওপরে আর মাথা নিচে রেখে যেন ফাঁসিটা হয়।
৪০
সর্দারজির স্ত্রী এক সকালে সর্দারজির উপর মহখাপ্পা। সর্দারজি বিরক্ত হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ' হয়েছেটা কী শুনি? সকালবেলা রাগারাগি করছো কেন?' সর্দারজির স্ত্রী চিৎকার করে বললেন, ''তোমার পকেটে 'বাসন্তী' লেখা কাগজ পেলাম কেন?'' সর্দারজি বললেন , '' আরে এই কথা ! আমি কাল যে ঘোড়াটা কিনেছি , তারই নাম তো বাসন্তী ! '' কিছুদিন পর আবারও সর্দারজির স্ত্রী তাঁর ওপর রাগারাগি শুরু করলেন। সর্দারজি বললেন, '' আজকে আবার কী হলো?'' সর্দারজির স্ত্রী ঝামটা মেরে বললেন, '' তেমন কিছু হয়নি। বোধহয় আজকে তোমার বাসন্তী নামের ঘোড়টি ফোন করেছে। নাও, ঘোড়ার সঙ্গে কথা বলো।''
৩৯
উকিল ~ আচ্ছা , আপনি ওই লোকের ঘড়ি চুরি করলেন কেন?
মক্কেল ~ না ! আমি তো চুরি করিনি। তিনি নিজেই আমাকে ঘড়িটি দিয়েছেন।
উকিল ~ কী বলছেন ! তিনি কখন আপনাকে ঘড়িটি দিলেন?
মক্কেল ~ কেন? আমি যখন আমার বন্দুকটি দেখালাম।
মক্কেল ~ না ! আমি তো চুরি করিনি। তিনি নিজেই আমাকে ঘড়িটি দিয়েছেন।
উকিল ~ কী বলছেন ! তিনি কখন আপনাকে ঘড়িটি দিলেন?
মক্কেল ~ কেন? আমি যখন আমার বন্দুকটি দেখালাম।
৩৮
সর্দারজি ট্রেনে উঠেছেন। একটু পর টিকিট চেকার এসে তাঁর কাছে টিকিট দেখতে চাইলেন। সর্দারজি পকেট থেকে একটি টিকিট বের করে চেকারকে দিয়ে দিলেন। টিকেট চেকার অবাক হয়ে বললেন, '' আরে এটাতো পুরোনো টিকেট, নতুন টিকেট কই ! '' সর্দারজি রেগে বললনে, '' কেন আপনার ট্রেন বুঝি এইমাত্র শো রুম থেকে নিয়ে এলেন যে নতুন টিকেট দেখাতে হবে? ''
৩৭
ছোট ছেলে তার বাবার কাছে বিয়ে করার জন্য জেদ ধরেছে। বাবা তো ছেলের ছেলেমানুষি দেখে হেসে খুন। ছেলেকে বললেন, '' তা বাবা, তুমি কাকে বিয়ে করতে চাও?'' ছেলের জবাব, '' কেন! দাদিকে। '' বাবা রাগে অগ্নিশর্মা ছেলেকে বললেন, '' আমার মাকে বিয়ে করতে চাস, হতভাগা, এমন কথা বলতে লজ্জা করলনা তোর?'' ছেলের সোজাসাপ্টা জবাব, ''কেন? আমার মাকে বিয়ে করার সময় কি তোমার লজ্জা করেছিল? আমার কেন লজ্জা করবে!''
৩৬
রোজ রোজ সর্দারজি রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতল খুলে একটি কাঠি দিয়ে চিনির মাপ নিচ্ছিলেন। এভাবে প্রায় প্রতিদিনই রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতলের মাপ নেওয়া দেখে সর্দারজির স্ত্রী তাঁকে বললেন, '' আচ্ছা, তুমি প্রতিদিন এভাবে চিনির বোতলে মাপ নাও কেন? আমি কী খুব বেশি চিনি খরচ করি নাকি? '' সর্দারজি বললেন, '' আরে আর বোলো না, ডাক্তার প্রতিদিনই আমাকে সুগার লেভেল পরীক্ষা করতে বলেছেন। তাই তো প্রতিদিনই চিনির বোতলের লেভেল পরীক্ষা করি। ''
৩৫
শিক্ষক ~ তোমার লেখা অনেক ইমপ্রুভ করেছে, মাত্র দশটা বানান ভুল।
ছাত্র ~ ধন্যবাদ স্যার।
শিক্ষক ~ প্রথম লাইনের কথা বললাম, এবার যাচ্ছি দ্বিতীয় লাইনে।
ছাত্র ~ ধন্যবাদ স্যার।
শিক্ষক ~ প্রথম লাইনের কথা বললাম, এবার যাচ্ছি দ্বিতীয় লাইনে।
৩৪
~ আচ্ছা এ কথা কি সত্যি যে তুই তোর বন্ধুর স্ত্রীর সাথে পালিয়ে বিয়ে করার চিন্তা করেছিলি?
~ হ্যাঁ। সেদিন রাতে ওকে নিয়ে পালানোর জন্য ওর বাড়ি পর্যন্তও গিয়েছিলাম।
~ তাহলে তাকে নিয়ে পালালি না কেন?
~ আর বলিস না, বাড়ির মুখেই আমার বন্ধুর সাথে দেখা। সে আমাকে দেখেই খুশিতে ডগমগ হয়ে বলল, '' দাঁড়া , তোদের ট্যাক্সি ডেকে দিচ্ছি। ''
~ হ্যাঁ। সেদিন রাতে ওকে নিয়ে পালানোর জন্য ওর বাড়ি পর্যন্তও গিয়েছিলাম।
~ তাহলে তাকে নিয়ে পালালি না কেন?
~ আর বলিস না, বাড়ির মুখেই আমার বন্ধুর সাথে দেখা। সে আমাকে দেখেই খুশিতে ডগমগ হয়ে বলল, '' দাঁড়া , তোদের ট্যাক্সি ডেকে দিচ্ছি। ''
৩৩
কলিং বেলের শব্দে দরজা খুলে এক ব্যক্তি দেখলেন ছোট একটি ছেলে দাঁড়ানো।
~ খেলতে খেলতে আমার তীরটি আপনার বাড়ির পেছনের বাগানে এসে পড়েছে। ওটা কি একটু ফেরত দেবেন?
~ অবশ্যই
~ আর ইয়ে...আপনার কুকুরটা লাগবেনা, ওটার পেট থেকে শুধু তীরটা খুলে দিলেই হবে।
~ খেলতে খেলতে আমার তীরটি আপনার বাড়ির পেছনের বাগানে এসে পড়েছে। ওটা কি একটু ফেরত দেবেন?
~ অবশ্যই
~ আর ইয়ে...আপনার কুকুরটা লাগবেনা, ওটার পেট থেকে শুধু তীরটা খুলে দিলেই হবে।
৩২
~ বিয়ে করছিস না কেন রে কাজল? সবাই তোর জন্য পাগল !
~ সেইজন্যই তো বিয়ে করছি না । পাগল নিয়ে ঘর করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
~ সেইজন্যই তো বিয়ে করছি না । পাগল নিয়ে ঘর করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।
৩১
বড় ভাই ছোট ভাইকে ~ এ বয়সে যারা ধুমপান করে তারা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় জানিস ?
ছোটভাই ~ সিঁড়ির নীচে বা বাথরুমে।
ছোটভাই ~ সিঁড়ির নীচে বা বাথরুমে।
৩০
বাড়ির মালিক তার বাড়ির পাশে একটা নোটিস বোর্ড টাঙিয়ে দিয়েছিল, তাতে লেখা ছিল - '' বাড়ি ভাড়া দেওয়া হবে। '' তার সঙ্গে একটা শর্তও লেখা ছিল- ''যে পরিবারের ছোট ছেলেমেয়ে নেই, তাকেই ভাড়া দেওয়া হবে।'' একদিন একটা বাচ্চা ছেলে বাড়ির মালিকের কাছে গিয়ে বলে, ''আমি আপনার বাড়ি ভাড়া নিতে চাই। আমার কোনো ছোট ছেলেমেয়ে নেই, শুধু আমার মা আর বাপ আছে। ''
২৯
গরুর রচনা লেখবার আগে শিক্ষক অনেকগুলো পয়েন্ট বললেন। সবাই তা বুঝতে পেরেছে কিনা সেটা বোঝার জন্য তিনি একটা ছেলেকে জিজ্ঞেস করলেন-
আচ্ছা তোমার পায়ে কী?
ছাত্র ~ জুতো, স্যার।
স্যার ~ জুতো কী থেকে তৈরি হয়?
ছাত্র ~ চামড়া থেকে।
স্যার ~ চামড়া কোথায় পাওয়া যায়?
ছাত্র ~ গরুর গা থেকে।
খুশি হয়ে উঠলেন স্যার ছাত্রের জবাবে এবং প্রশ্ন করলেন -
আচ্ছা এখন বল দেখি, কোন সে জীব, যে তোমাদের পায়ের জুতো যোগায়, আবার নানান খাবার জিনিসও সরবরাহ করে ?
ছাত্রের জবাব ~ আমার বাবা, স্যার !
আচ্ছা তোমার পায়ে কী?
ছাত্র ~ জুতো, স্যার।
স্যার ~ জুতো কী থেকে তৈরি হয়?
ছাত্র ~ চামড়া থেকে।
স্যার ~ চামড়া কোথায় পাওয়া যায়?
ছাত্র ~ গরুর গা থেকে।
খুশি হয়ে উঠলেন স্যার ছাত্রের জবাবে এবং প্রশ্ন করলেন -
আচ্ছা এখন বল দেখি, কোন সে জীব, যে তোমাদের পায়ের জুতো যোগায়, আবার নানান খাবার জিনিসও সরবরাহ করে ?
ছাত্রের জবাব ~ আমার বাবা, স্যার !
২৮
সিনেমা হলের সামনে গিয়ে এক দর্শক হলের দারোয়ানকে জিজ্ঞেস করল
~ কী ভাই হল কি ভাংছে?
~ এখনো পুরোপুরি ভাঙ্গে নাই তয় মস্ মস্ করতাছে ।
~ কী ভাই হল কি ভাংছে?
~ এখনো পুরোপুরি ভাঙ্গে নাই তয় মস্ মস্ করতাছে ।
২৭
এক তরুন লজিক একদম বোঝে না। বোঝার জন্য লজিক ভালো বোঝে এমন একজনকে ধরল
~ লজিক তো খুবই সোজা ! যেমন ধর তোমার বাসায় একটা এ্যাকুইরিয়াম আছে তার মানে সেখানে পানি আছে আর পানির প্রসঙ্গ এলেই মন চলে যায় সমুদ্রে আর সমুদ্র মানেই হচ্ছে তোমার মধুচন্দ্রিমা, প্রেম, বিয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি।
~ বুঝেছি বুঝেছি, আর বলতে হবে না লজিক এখন আমার কাছে একদম পরিষ্কার। আবার তরুন নিজেই আরেকজনকে লজিক বোঝাচ্ছে
~ লজিক হচ্ছে বুঝলি...আচ্ছা তোর বাসায় এ্যাকুইরিয়াম আছে?
~ না
~ ও হো তাহলে তুই সমকামী......
~ লজিক তো খুবই সোজা ! যেমন ধর তোমার বাসায় একটা এ্যাকুইরিয়াম আছে তার মানে সেখানে পানি আছে আর পানির প্রসঙ্গ এলেই মন চলে যায় সমুদ্রে আর সমুদ্র মানেই হচ্ছে তোমার মধুচন্দ্রিমা, প্রেম, বিয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি।
~ বুঝেছি বুঝেছি, আর বলতে হবে না লজিক এখন আমার কাছে একদম পরিষ্কার। আবার তরুন নিজেই আরেকজনকে লজিক বোঝাচ্ছে
~ লজিক হচ্ছে বুঝলি...আচ্ছা তোর বাসায় এ্যাকুইরিয়াম আছে?
~ না
~ ও হো তাহলে তুই সমকামী......
Subscribe to:
Posts (Atom)